আচ্ছালামুআলাইকুম মদিনার আজুয়াখেজুর নিয়ে আসলা আমরা সবচেয়ে বালো এবং ঊন্নতমানের আজুয়া খেজুর আমরা পাই কারীতে বিকরী করি জারা বিজনেছ করতে আগ্রহি তারা আমাদের সাতে জোগা জগ কর বের সবচেয়ে বালো এবং কমরেটে দেবো ইনসাআল্লাহ্ আমরা ইনপোট করে থাকি
প্রিয় নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে কয়েকটি আজওয়া খুরমা খাবে ওই দিন রাত পর্যন্ত কোনো বিষ ও জাদু তার কোনো ক্ষতি করবে না।
প্রিয় নবী (সা.)-এর প্রিয় ফল খেজুর। পবিত্র কোরআনে ২৬ বার খেজুরের উল্লেখ রয়েছে। পবিত্র কোরআনে বৃক্ষ-তরুলতার বিবরণ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি জমিনে উৎপন্ন করেছি শস্য-আঙুর, শাক-সবজি, জয়তুন ও খেজুর বৃক্ষ।’ (সুরা আবাসা, আয়াত : ২৭)
আবারও বলা হয়েছে, ‘খেজুর ও আঙুর থেকে তোমরা সাকার ও উত্তম খাদ্য তৈরি করো। নিঃসন্দেহে বুদ্ধিমান লোকদের জন্য এতে নিদর্শন আছে।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৬৭)
সুরা আন আমের ৯৯ নম্বর, সুরা মরিয়মের ২৩ নম্বর আয়াতেও খেজুরের উপকারিতা বর্ণনা রয়েছে। সাধারণত প্রিয় নবী (সা.) সাতটি খেজুর দিয়ে নাশতা করতেন। তিনি পবিত্র রমজানে সবাইকে খেজুর ও পানি দিয়ে ইফতার করতে বলতেন। তিনি বলতেন, ‘যদি কারো ঘরে কিছু খেজুর থাকে, তবে তাকে গরিব বলা যাবে না।’ প্রাথমিক অবস্থায় কোরআনুল কারিম সংকলনে খেজুর পাতা ব্যবহৃত হয়।’
প্রিয় নবী (সা.) নিজেই আজওয়া খেজুরের বীজ রোপণ করেছিলেন। এ খেজুর বিশেষভাবে বরকতময়